সিনকারা মাদকমুক্ত ভিটামিন সমৃদ্ধ হার্বাল টনিক যার দেহের সকল কোষ কলায় পৌঁছে ক্ষমতা (bioavailability) বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত। ইহা মেধা ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে, গর্ভকালীন রক্ত বাড়ায়, মাতৃদুগ্ধ বৃদ্ধি করে এবং লিভার সুরক্ষা করে। সিনকারা বলবর্ধক হিসেবে সব সময় কাজ করে সিনকারা তে আছে সুষম ভিবিন্ন ভিটামিন সমৃদ্ধ হার্বস এর নিযার্স যা শত শত বছর শক্তির যোগান উদ্দীপনা, স্নায়ু ও পেশীর বল বর্ধক হিসেবে ব্যবহত হয়ে আসছে
এতে রয়েছে বিভিন্ন ভিটামিন সমৃদ্ধ
গাছ-গাছড়ার নির্যাস। যা শত শত বছর
ধরে শক্তির যোগান, উদ্দীপনা এবং
স্নায়ু ও পেশীর বলবর্ধক হিসেবে ব্যবহৃত
হয়ে আসছে। ওষুধি গাছ-গাছড়ার গুণাগুণ
সম্পর্কে মানবজাতির বহু শতাব্দীর লব্ধ
জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা এবং অত্যাধুনিক
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে
সিন্কারার প্রস্তুত প্রণালী উদ্ভাবন
করা হয়েছে। ইনভার্ট সুগার ও গোলাম
জল মিশ্রণের ফলে সিন্কারায় ব্যবহৃত
উপাদানসমূহের কার্যকারিতা এবং দ্রুত
রক্তের সাথে মিশে দেহের বিভিন্ন
অঙ্গের কোষ-কলায় পৌঁছার ক্ষমতা
বৃদ্ধি পেয়েছে।
বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে
যে, কার্যকারিতা ও দেহের সকল কোষ-
কলায় পৌঁছার ক্ষমতার দিক থেকে ৩০
মিলি সিন্কারা ২০০ মিগ্রা
ভিটামিন সি-এর সমান।
সিন্কারা এক অদ্বিতীয় ফর্মুলেশন
যাতে রয়েছে পৃথিবীর সকল শক্তিবর্ধক
ওষুধের সম্মিলিত গুণাবলি। তাই
সিন্কারা পরিবারের সকলের জন্য সব
ঋতুতে নিরাপদ ও কার্যকরী একটি
আদর্শক শক্তিবর্ধক ওষুধ। জম্মুর সরকারি
মেডিক্যাল কলেজের ফার্মাকোলজি
বিভাগের অধ্যাপক ডা. আর কে রেইনা
এবং তার সহকর্মীগণ ১৯ থেকে ২২ বছর
বয়সী সুস্থ এবং স্বাভাবিক মেডিক্যাল
ছাত্রদের উপর এক গবেষণা জরিপ
পরিচালনা করেছেন।
এতে দেখা গেছে যে, সিনকারা
ডিজিটাল ক্যান্সেলেশন টেস্ট এবং
গাণিতিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে
উল্লেখযোগ্য প্রভাব বিস্তার করে এবং
মানুষের জ্ঞানেন্দ্রিয়গুলো আরো
সতেজ ও সক্রিয় করে তোলে। ফলে
গাণিতিক হিসাব ও আধুনিক জ্ঞান
বিজ্ঞানের তথ্য দ্রুত অনুধাবন করতে
পারে। শিশুদের উপর পরিলক্ষিত
ক্রিটিক্যাল ফ্লিকার ফিউশন
ফ্রিকোয়েন্সি (সিএফএফএফ) পরীক্ষায়
দেখা যায় যে, সিনকারা সেবনে
তাদের আলো গণনার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
এতে প্রমাণিত হয়, সিনকারা শিশুর
শিক্ষণ ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।
উপসংহারে বিজ্ঞানীরা এ মত পোষণ
করেন যে, সিনকারা মানবদেহের
সাইকোমটর ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে
এবং কেন্দ্রীয় য়ুতন্ত্রের কার্যক্রম উন্নত
ও সুসংহত করে। সিনকারা কোষীয়?
কার্যক্রম সুসংহত ও সক্রিয় করে।
সিনকারায় বিদ্যমান মূল্যবান ওষুধি
উদ্ভিদসমূহ দেহের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যেমন-
মস্তিষ্ক, হৃৎপিন্ড, লিভার ও কিডনিকে
শক্তিশালী করে।
মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষ তৈরিতে সহায়ক
এনজাইম গঠনে কিংক একটি
অত্যাবশ্যকীয় উপাদান। মানুষের
মস্তিষ্ক কোষের গঠন ভ্রণাবস্থা থেকে
শুরু করে শৈশবকাল পর্যন্ত চলতে থাকে
বিধায় গর্ভকালীন সময় হতে জিংকের
প্রয়োজন পড়ে। সিনকারাতে প্রচুর
মাত্রায় প্রাকৃতিক জিংক রয়েছে।
সিনকারায় ব্যবহৃত বড় এলাচ, দারুচিনি,
ধনিয়া, লবঙ্গ, গোলাপ, জটামাংসী
ইত্যাদি ওধুষি উপাদানের মধ্যে যে
পর্যাপ্ত পরিমাণে জিংক রয়েছে তা
অ্যাটোমিক অ্যাবজরপসন
স্পেক্ট্রোফটোমিটার (পার্কিন এলমার
ইউএসএ) মাধ্যমে নির্ণয় করা হয়েছে।
সিনকারায় পর্যাপ্ত জিংক-এর
উপস্থিতি প্রমাণ করে যে, এটি
মস্তিষ্কের উন্নতি ও ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি
করে (ডাবিং ১৯৭২, হামবিজ ১৯৭৪,
বোহরা ও আরোরা ১৯৮৫)
‘মানসিকভাবে অবিকশিত শিশুদের
বুদ্ধিবৃত্তিক কার্যাবলির উপর জিংক
সমৃদ্ধ হারবাল বলকারক হিসেবে
সিনকারার কার্যকারিতা’
শিরোনামে এক প্রবন্ধ প্রকাশিত
হয়েছে।
প্রবন্ধে এন কে বোহরা, আর. বি
অরোরা, এস রায় ই. এ খান এবং হাকী
আবদুল হামিদ প্লেসিবোর সাথে তুলনা
করে প্রমাণ করেছেন, সিনকারা
স্বল্পমেধা সম্পন্ন শিশুদের বুদ্ধিবৃত্তিক
কার্যাবলির উন্নতি ঘটায়। তারা স্বল্প
মেধা সম্পন্ন ৭ থেকে ১৪ বছর বয়সী ৩৪
জন শিশুর উপর পরিচালিত এক গবেষণা
জরিপে এ ফল পেয়েছেন। এর মধ্যে ৬০
শতাংশ ছিল ছেলে এবং ৪০ শতাংশ
ছিল মেয়ে। ঐ সব শিশুদের স্কুলের
শিক্ষক এবং একজন মনোচিকিৎসক
সমাজকর্মীর সহযোগিতায় একজন
মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ এসব শিশুদের
নির্বাচন করেছিলেন। ক্রমাগত দীর্ঘ ৮
মাসের এই সমীক্ষার ফল ইন্ডিয়ান
জার্নাল অব ফার্মাকোলজিতে প্রকাশ
করা হয়।
সিন্কারা-এর ক্লিনিক্যাল গবেষণার
ফলাফল:
১.দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় এর হামদর্দ
কলেজ অব ফার্মেসির ফার্মাকোলজি
বিভাগের ইউজিসি ভিজিটিং
প্রফেসর ডা. পিসি দান্দিয়া এবং ডা.
সাকিনা এম রাজেস এক ক্লিনিক্যাল
পরীক্ষায় দেখতে পান যে, সিনকারা
সেবনে বারবিচুরেট (ঘুমের ওষুধ)-এর
প্রভাবজনিত ঘুমের মাত্রায় কমায় এবং
অতিরিক্ত ক্রোধান্বিত আচরণকে
নিবৃত্ত করে।
২.মিরাটের এলএলআরএম মেডিক্যাল
কলেজের স্ত্রী রোগ ও ধাত্রীবিদ্যার
রিডার ডা. সুসমা রাস্তেগী ৬০ জন
গর্ভবতী মহিলার উপর সিনকারার
ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল দিয়ে
দেখেছেন যে, সিনকারা সেবনে
রক্তাল্পতার রোগীদের
হিমোগ্লোবিন ও সিরাম আয়রণের
মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নতি
হয়েছে। এছাড়াও আলিগড় মুসলিম
বিশ্ববিদ্যালয়-এর এ কে তিব্বিয়া
কলেজ ও হাসপাতালের মেডিসিন
মোয়ালাজাত) বিভাগের ডা.
মিসেস আবিদা লতিফ ক্লিনিক্যাল
গবেষণায় দেখেছেন যে, সিনকারা
সেবন করলে দুগ্ধবতী মায়ের দুগ্ধ
নিঃসরণ বেড়ে যায়।
৩.দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়-এর কলেজ অব
ফার্মেসির ফার্মাকোলজির অধ্যাপক
ডা. এইচ. এস আগর ওয়াল ও তার সহকর্মীগণ
মাদক ব্যবহারে লিভারের ক্ষতি
প্রতিরোধে সিনকারার
কার্যকারিতার এক ক্লিনিক্যাল
গবেষণায় দেখেছেন যে, সিনকারা
সিরাম গ্লুটামিক অক্সালো
অ্যাসিটিক ট্রান্সঅ্যামাইনেজ
(ঝএঙঞ) এবং সিরাম গ্লুটামিক
পাইরোভিক ট্রান্সঅ্যামাইনেজ
(ঝএচঞ)-এর মাত্রা কমায় এবং লিভার
কোষে অতিরিক্ত চর্বিকণা অনুপ্রবেশ
কমিয়ে লিভার সুরক্ষা করে।
এতে রয়েছে বিভিন্ন ভিটামিন সমৃদ্ধ
গাছ-গাছড়ার নির্যাস। যা শত শত বছর
ধরে শক্তির যোগান, উদ্দীপনা এবং
স্নায়ু ও পেশীর বলবর্ধক হিসেবে ব্যবহৃত
হয়ে আসছে। ওষুধি গাছ-গাছড়ার গুণাগুণ
সম্পর্কে মানবজাতির বহু শতাব্দীর লব্ধ
জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা এবং অত্যাধুনিক
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে
সিন্কারার প্রস্তুত প্রণালী উদ্ভাবন
করা হয়েছে। ইনভার্ট সুগার ও গোলাম
জল মিশ্রণের ফলে সিন্কারায় ব্যবহৃত
উপাদানসমূহের কার্যকারিতা এবং দ্রুত
রক্তের সাথে মিশে দেহের বিভিন্ন
অঙ্গের কোষ-কলায় পৌঁছার ক্ষমতা
বৃদ্ধি পেয়েছে।
বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে
যে, কার্যকারিতা ও দেহের সকল কোষ-
কলায় পৌঁছার ক্ষমতার দিক থেকে ৩০
মিলি সিন্কারা ২০০ মিগ্রা
ভিটামিন সি-এর সমান।
সিন্কারা এক অদ্বিতীয় ফর্মুলেশন
যাতে রয়েছে পৃথিবীর সকল শক্তিবর্ধক
ওষুধের সম্মিলিত গুণাবলি। তাই
সিন্কারা পরিবারের সকলের জন্য সব
ঋতুতে নিরাপদ ও কার্যকরী একটি
আদর্শক শক্তিবর্ধক ওষুধ। জম্মুর সরকারি
মেডিক্যাল কলেজের ফার্মাকোলজি
বিভাগের অধ্যাপক ডা. আর কে রেইনা
এবং তার সহকর্মীগণ ১৯ থেকে ২২ বছর
বয়সী সুস্থ এবং স্বাভাবিক মেডিক্যাল
ছাত্রদের উপর এক গবেষণা জরিপ
পরিচালনা করেছেন।
এতে দেখা গেছে যে, সিনকারা
ডিজিটাল ক্যান্সেলেশন টেস্ট এবং
গাণিতিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে
উল্লেখযোগ্য প্রভাব বিস্তার করে এবং
মানুষের জ্ঞানেন্দ্রিয়গুলো আরো
সতেজ ও সক্রিয় করে তোলে। ফলে
গাণিতিক হিসাব ও আধুনিক জ্ঞান
বিজ্ঞানের তথ্য দ্রুত অনুধাবন করতে
পারে। শিশুদের উপর পরিলক্ষিত
ক্রিটিক্যাল ফ্লিকার ফিউশন
ফ্রিকোয়েন্সি (সিএফএফএফ) পরীক্ষায়
দেখা যায় যে, সিনকারা সেবনে
তাদের আলো গণনার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
এতে প্রমাণিত হয়, সিনকারা শিশুর
শিক্ষণ ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।
উপসংহারে বিজ্ঞানীরা এ মত পোষণ
করেন যে, সিনকারা মানবদেহের
সাইকোমটর ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে
এবং কেন্দ্রীয় য়ুতন্ত্রের কার্যক্রম উন্নত
ও সুসংহত করে। সিনকারা কোষীয়?
কার্যক্রম সুসংহত ও সক্রিয় করে।
সিনকারায় বিদ্যমান মূল্যবান ওষুধি
উদ্ভিদসমূহ দেহের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যেমন-
মস্তিষ্ক, হৃৎপিন্ড, লিভার ও কিডনিকে
শক্তিশালী করে।
মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষ তৈরিতে সহায়ক
এনজাইম গঠনে কিংক একটি
অত্যাবশ্যকীয় উপাদান। মানুষের
মস্তিষ্ক কোষের গঠন ভ্রণাবস্থা থেকে
শুরু করে শৈশবকাল পর্যন্ত চলতে থাকে
বিধায় গর্ভকালীন সময় হতে জিংকের
প্রয়োজন পড়ে। সিনকারাতে প্রচুর
মাত্রায় প্রাকৃতিক জিংক রয়েছে।
সিনকারায় ব্যবহৃত বড় এলাচ, দারুচিনি,
ধনিয়া, লবঙ্গ, গোলাপ, জটামাংসী
ইত্যাদি ওধুষি উপাদানের মধ্যে যে
পর্যাপ্ত পরিমাণে জিংক রয়েছে তা
অ্যাটোমিক অ্যাবজরপসন
স্পেক্ট্রোফটোমিটার (পার্কিন এলমার
ইউএসএ) মাধ্যমে নির্ণয় করা হয়েছে।
সিনকারায় পর্যাপ্ত জিংক-এর
উপস্থিতি প্রমাণ করে যে, এটি
মস্তিষ্কের উন্নতি ও ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি
করে (ডাবিং ১৯৭২, হামবিজ ১৯৭৪,
বোহরা ও আরোরা ১৯৮৫)
‘মানসিকভাবে অবিকশিত শিশুদের
বুদ্ধিবৃত্তিক কার্যাবলির উপর জিংক
সমৃদ্ধ হারবাল বলকারক হিসেবে
সিনকারার কার্যকারিতা’
শিরোনামে এক প্রবন্ধ প্রকাশিত
হয়েছে।
প্রবন্ধে এন কে বোহরা, আর. বি
অরোরা, এস রায় ই. এ খান এবং হাকী
আবদুল হামিদ প্লেসিবোর সাথে তুলনা
করে প্রমাণ করেছেন, সিনকারা
স্বল্পমেধা সম্পন্ন শিশুদের বুদ্ধিবৃত্তিক
কার্যাবলির উন্নতি ঘটায়। তারা স্বল্প
মেধা সম্পন্ন ৭ থেকে ১৪ বছর বয়সী ৩৪
জন শিশুর উপর পরিচালিত এক গবেষণা
জরিপে এ ফল পেয়েছেন। এর মধ্যে ৬০
শতাংশ ছিল ছেলে এবং ৪০ শতাংশ
ছিল মেয়ে। ঐ সব শিশুদের স্কুলের
শিক্ষক এবং একজন মনোচিকিৎসক
সমাজকর্মীর সহযোগিতায় একজন
মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ এসব শিশুদের
নির্বাচন করেছিলেন। ক্রমাগত দীর্ঘ ৮
মাসের এই সমীক্ষার ফল ইন্ডিয়ান
জার্নাল অব ফার্মাকোলজিতে প্রকাশ
করা হয়।
সিন্কারা-এর ক্লিনিক্যাল গবেষণার
ফলাফল:
১.দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় এর হামদর্দ
কলেজ অব ফার্মেসির ফার্মাকোলজি
বিভাগের ইউজিসি ভিজিটিং
প্রফেসর ডা. পিসি দান্দিয়া এবং ডা.
সাকিনা এম রাজেস এক ক্লিনিক্যাল
পরীক্ষায় দেখতে পান যে, সিনকারা
সেবনে বারবিচুরেট (ঘুমের ওষুধ)-এর
প্রভাবজনিত ঘুমের মাত্রায় কমায় এবং
অতিরিক্ত ক্রোধান্বিত আচরণকে
নিবৃত্ত করে।
২.মিরাটের এলএলআরএম মেডিক্যাল
কলেজের স্ত্রী রোগ ও ধাত্রীবিদ্যার
রিডার ডা. সুসমা রাস্তেগী ৬০ জন
গর্ভবতী মহিলার উপর সিনকারার
ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল দিয়ে
দেখেছেন যে, সিনকারা সেবনে
রক্তাল্পতার রোগীদের
হিমোগ্লোবিন ও সিরাম আয়রণের
মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নতি
হয়েছে। এছাড়াও আলিগড় মুসলিম
বিশ্ববিদ্যালয়-এর এ কে তিব্বিয়া
কলেজ ও হাসপাতালের মেডিসিন
মোয়ালাজাত) বিভাগের ডা.
মিসেস আবিদা লতিফ ক্লিনিক্যাল
গবেষণায় দেখেছেন যে, সিনকারা
সেবন করলে দুগ্ধবতী মায়ের দুগ্ধ
নিঃসরণ বেড়ে যায়।
৩.দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়-এর কলেজ অব
ফার্মেসির ফার্মাকোলজির অধ্যাপক
ডা. এইচ. এস আগর ওয়াল ও তার সহকর্মীগণ
মাদক ব্যবহারে লিভারের ক্ষতি
প্রতিরোধে সিনকারার
কার্যকারিতার এক ক্লিনিক্যাল
গবেষণায় দেখেছেন যে, সিনকারা
সিরাম গ্লুটামিক অক্সালো
অ্যাসিটিক ট্রান্সঅ্যামাইনেজ
(ঝএঙঞ) এবং সিরাম গ্লুটামিক
পাইরোভিক ট্রান্সঅ্যামাইনেজ
(ঝএচঞ)-এর মাত্রা কমায় এবং লিভার
কোষে অতিরিক্ত চর্বিকণা অনুপ্রবেশ
কমিয়ে লিভার সুরক্ষা করে।
চার মাসের অন্তঃস্বত্তা অবস্থায় সিনকারা খাওয়া যাবে?
ReplyDeleteপুরুষেরাও খেতে পারবে?
ReplyDeleteHard Rock Hotel & Casino Pittsburgh - Mapyro
ReplyDeleteExplore & compare casino & poker 계룡 출장안마 room availability near Hard 광주 출장샵 Rock Hotel & Casino Pittsburgh 양산 출장안마 in 동해 출장안마 Mapyro, 서산 출장안마 Pennsylvania - Find the map or book your way.